আমারা যারা স্মার্ট ফোন ব্যবহার করি,মোবাইল দিয়ে অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে চাইলে, আমাদের এই পোস্ট টি সম্পূর্ণ অনুসরন করুন । এই পোস্টে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার উপায় ও কীভাবে মোবাইলে টাকা ইনকাম করবেন তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি এই পোস্ট ট ই অনুসরন করতে পারেন।
মোবাইল দিয়ে কি সত্যি টাকা ইনকাম করা যায়?
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা শতাধিক উপায় রয়েছে,তার মধ্যে যে যে উপায় গুলো আপনার জন্য সহজ হবে সেগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করব।যদি আপনার হাতে একটি ফোন আর ইন্টারনেট সংযোগ থাকে, তাহলেই আজ থেকে ই মোবাইল দিয়ে ইনকাম শুরু করতে পারবনে।মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার উপায় সমুহ হলোঃ
- Micro Job ওয়েবসাইট এ কাজ করে
- ইউটিউব ভিডিও তৈরী করে
- ব্লগিং করে
- ফটোগ্রাফ বা ভিডিও বিক্রি করে
- ফেসবুক ই-কমার্স দ্বারা
- ই-কমার্স অ্যাপ বা সাইট থেকে
- বিকাশ থেকে ইনকাম
- Survey করে ইনকাম
- Trading করে ইনকাম
Micro Job ওয়েবসাইট এ কাজ করে
আমদের মধ্যে অনেকে আছেন যারা অনলাইন এ কাজ করে থাকেন।যেগুলো করে মধ্যে কিছু থাকে Earning App ।Earning অ্যাপ এ কাজ করে অনেকে টাকা পি নাহ।এই জন্য আপনাদের জন্য সেরা কিছু Earning ওয়েবসাইট শেয়ার করব যেখান থেকে আপনারা প্রতিদিন ৫০-২০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।চাইলে টাকা বিকাশ,নগদ,Binance এ তুলতে পারবেন।
অনলাইনে ছোট ছোট কাজ করে ইনকামঅনলাইনে কাজ করার জন্য আপনাদের অনেক ধৈর্য্য থাকতে হবে যেমন একটা ফ্রিল্যান্সারদের থাকা উচিত।
কি কি কাজ করতে হবে?
- ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব
- ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও ভিউস
- ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও লাইক, কমেন্ট শেয়ার
- ওয়েবসাইট ভিউস
- অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড
- অ্যাপ রিভিউ
- সাইন-আপ
- ফলো আদার্স, অর্থাৎ অন্যকে ফেইসবুক,ইন্স্টাগ্রাম,টিকটকে ফলো করে
কোন কোন সাইট এ কাজ করবেন
আমি নিজে কোন এক সময়ই এই সাইটে কাজ করেছি।Prement নিয়ে কোন রকম Problem এ পরতে হই নি। তাই আপনাদের আমি এই সাইট গুল শেয়ার করতাছি।
Picoworkers
এটি USA ভিত্তিক ওয়েবসাইট। অনেক ধরনের কাজ আছে যেমন Facebook লাইক, ইউটিউব ভিউ, অ্যাপ ডাউনলোড, ওয়েবসাইট ভিউ ইত্যাদি। আমার প্রথম Earning মাধ্যম ছিল এটি,Picoworkers এর ভাল দিক টি হলো এখান থেকে আপনি চাইলে ৫ ডলার হলে টাকা বের করতে পারবেন আপনার Binance Accont এ
Workerupjob
এটি বাংলাদেশি একটি Earning ওয়েবসাইট।সত্যি বলতে আমি এই সাইট কিছু দিন কাজ করছিলাম কিন্তু পরবর্তীতে Picoworkers এ কাজ করছি।বাংলাদেশের অনেক এ এই সাইট এ কাজ করতাছে।সবাই টাকা ও পাচ্ছে।
আপনি আপনার রেফারেলের প্রতিটি সম্পূর্ণ কাজ থেকে ৫% কমিশন এবং আপনার রেফারেলের প্রতিটি জমা থেকে ২% কমিশন পাবেন।
মোবাইল দিয়ে ইউটিউব ভিডিও তৈরী করে ইনকাম
মোবাইল দিয়ে ভিডিও তৈরি করে টাকা ইনকাম করা যায়,বিষয় টা আমরা সবিএ কম বেশি জানি।আমাদের সবারই ভিতরে কোন না কোন সুপ্ত প্রতিভা রয়েছে।আপনি যদি ভিডিওর মাধ্যমে আপনার প্রতিভা ভিডিও এর মাধ্যমে প্রকাশ করতে পারেন। তাহলে ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করাটা হবে আপনার জন্য সহজ একটি মাধ্যম।বর্তমানে ইউটিউব এর নতুন কিছু নিয়ম কানুন চালু হয়েছে।আপনার সর্বনিম্ন এক হাজার সাবস্ক্রাইব হতে হবে এবং প্রায় চার হাজার ভিউ হতে হবে ১২ মাস এর ভিতরে এটি পুরন করতে হবে।এখানে অনেকে ভয় পেতে পারেন কিভাবে ১২ মাসে একহাজার Subscriber এবং ৪ হাজার ঘণ্টা ভিউ করবেন।তাদের বলি, এটি পূরণ করা খুব বেশি কঠিন না , যদি আপনার ভিডিও গুলোতে দর্শকদের কাছে ভালো মনে হয় প্রয়োজনীয় কোন বিষয় থাকে তাহলে সাবস্ক্রাইব এবং ভিউ পেতে আপনাকে খুব বেশি সময় লাগবে না।
আপনি আমন বিষয়ই ভিডিও দিবেন যেগুলো যেন,আপনার দর্শক দের আপনার চ্যানেল এ ধরে রাখে।শুধু মাত্র ফালতু,ফানি ভিডিও গুলোতে দর্শকদের ভিউ বেশি হয়।এই ভিউ আপনার কোন কাজে আসবে নাহ।কারন সীমিত সময় পর এরা চলে যাবে।এসব ভিডিও নিয়ে একজন ইউটিউবার খুব বেশিদিন টিকে থাকতে পারে না।কটু সময় লাগলেও আপনি ভাল এবং শিক্ষনীয় বিষয় নিয়ে ভিডিও তৈরী করুন। আর ভুলেও কারও ভিডিও নিজের বলে চালিয়ে দিবেন না এতে চ্যানেল বাতিল হয়ে যাবে।
ভিডিও রেকর্ড থেকে শুরু করে ভিডিও এডিট ও আপলোড পর্যন্ত সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া মোবাইল ফোনেই করা যায়। মোবাইল দিয়ে ভিডিও তৈরী করে ইউটিউবে আপলোড করে গুগল এডসেন্স প্রোগ্রামে যুক্ত হয়ে আয় করা সম্ভব। এছাড়া যথেষ্ট বেশি সংখ্যক সাবস্ক্রাইবার পেলে স্পন্সরড ভিডিও করেও টাকা ইনকাম সম্ভব।
একটি ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজ হতে গেলে প্রয়োজন হয়ঃ
- ৩৬৫ দিনে ৪ হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম
- মোট ১০০০ সাবস্ক্রাইবার
উল্লেখিত দুইটি শর্ত পুরণ হয়ে গেলেই ইউটিউব থেকে আয় শুরু হয়। একটু আগেই যেমন বললাম, আপনার চ্যানেল কিছুটা বড় হতে শুরু করলে ইউটিউব মনেটাইজেশন এর পাশাপাশি বিভিন্ন স্পন্সারশিপ থেকেও আয় সম্ভব। এছাড়াও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম এর আরো পথ তো থাকছেই।
মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম
বর্তমানে অনলাইন কোন কিছু আমাদের প্রয়োজন হলেই আমারা Search করে থাকি,আমাদের যা দরকার গুগল আমাদের তাই বের করে দেয়।দিনদিন অনলাইনে লেখার চাহিদ বাড়ছে। সে কথা মাথায় রেখে আপনিও হাতের মোবাইল ফোন ব্যবহার করে খুলে ফেলতে পারবেন একটি ব্লগ। আপনার ব্লগ এ গুগল এডসেন্স এপ্রুভাল নিতে পারলেই শুরু হয়ে যাবে আয়।
ব্লগিং শুরু করতে প্রথমে ওয়ার্ডপ্রেস, ব্লগার কিংবা অন্য কোনো ব্লগিং ওয়েবসাইট ব্যবহার করে নিজের ব্লগিং সাইট সেটআপ করুন। এরপর ধীরেধীরে কনটেন্ট পোস্ট করুন ও ব্লগে যথেষ্ট পরিমাণ মানসম্মত কনটেন্ট থাকলে গুগল এডসেন্স এর জন্য এপ্লাই করুন। গুগল এডসেন্স এপ্রুভ হয়ে গেলে আপনার ব্লগে এড দেখানোর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। এছাড়াও ব্লগে স্পন্সরড পোস্ট ও অ্যাফিলিয়েট পোস্টিং এর মাধ্যমেও আয়ের সুযোগ রয়েছে।
উল্লেখ্য যে, মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করে আয় করার ক্ষেত্রে প্রথমে ব্লগের ডোমেইন ও হোস্টিং কিন্তু কিছু অর্থ খরচ হবে। আপনি যদি এই খরচ বহনে অপারগ হন, সেক্ষেত্রে অন্য কোনো ব্লগেও অর্থের বিনিময়ে লিখতে পারেন।
মোবাইল দিয়ে ফটোগ্রাফ বা ভিডিও বিক্রি করে ইনকাম
আপনি যদি ভাল ভিডিও বা ফটো ক্যাপচার করতে পারেন,তাহলে সেই ফটো গুলো বিভিন্ন অনলাইন Platform সেল করতে পারবেন। অবিশ্বাস্য হলেও এটা সত্যি আপনি আপনার হাতের মোবাইলটি দিয়ে আপনার আশে পাশের কোনো সুন্দর জিনিস এর ছবি তুলতে পারেন।
ছবি ও ভিডিও বিক্রির জন্য অসংখ্য ওয়েবসাইট রয়েছে। এমন মোবাইল ফটোগ্রাফি বিক্রির কিছুর জনপ্রিয় ওয়েবসাইট বা সার্ভিস হলোঃ
উল্লিখিত সাইট গুলে টে আপনি আপনার ক্যাপচার করা ফটো গুলো সেল করতে পারেবন।
মোবাইল দিয়ে ফেসবুক এ ই-কমার্স দ্বারা ইনকাম
ফেসবুক ই-কমার্স করতে হলে আপনাকে হাজার হাজার টাকার দ্দরকার হবে নাহ।ফেসবুক ব্যবহার করে ই-কমার্স বিজনেস করতে আপনার ইনভেস্ট করতে হবে কিছু প্রোডাক্ট কেনার জন্য। এরপর উক্ত প্রোডাক্ট আপনার ফেসবুক ই-কমার্স পেজের ক্যাটালগে এড করে দিয়ে যেসব জায়গা থেকে সেল আসা সম্ভব, সেসব জায়গায় শেয়ার করুন। ব্যবহারকারীগণ ইচ্ছুক হলে আপনার প্রোডাক্ট বিক্রি হতে বেশি সময় লাগবেনা।
ফেসবুকে মনিটাইজেশন কোরে ইনকাম
ইউটিউবের মতো ফেসবুকেও রয়েছে মনিটাইজেশন সুবিধা। ফেসবুক পেজ মনেটাইজ করে পেজে পোস্ট করা ভিডিও থেকে আয় করা সম্ভব। ফেসবুক পেজ মনেটাইজ করতে প্রয়োজন ৬০ দিনের মধ্যে ৬০০,০০০ মিনিট ওয়াচ টাইম সর্বনিম্ন ৫টি একটিভ ফেসবুক ভিডিও ১০ হাজার পেজ ফলোয়ার।
এছাড়াও আপনি ফেসবুক ও ইউটিউব এর জন্য একই কনটেন্ট তৈরী করে দুইটি প্ল্যাটফর্মে আপলোড করতে পারেন। সেক্ষেত্রে সফলতার সম্ভাবনার হার বেশি থাকে।
মোবাইল দিয়ে ই-কমার্স অ্যাপ বা সাইট থেকে ইনকাম
দারাজে সেলার অ্যাকাউন্ট ওপেন করে। এখানে আপনার হয়ে দারাজ আপনার প্রোডাক্ট এর মার্কেটিং করবে, এর ফলে দারাজ প্রতিটি পণ্যের উপর ফিক্সড কিছু কমিশন নিবে। আবার ধরুন আপনার একটি উড ম্যাটারিয়ালস এর কারখানা আছে। লোক দিয়ে আপনি ফার্নিচার বানিয়ে নিচ্ছেন ঠিকই কিন্তু আপনার চাকরির পাশাপাশি হয়তো দোকানে বসার টাইম পাচ্ছেন না। এক্ষেত্রে আপনি দারাজে সেলার/ ভেন্ডর অ্যাকাউন্ট ওপেন করতে পারেন। এতে আপনার টাইম বের করে আর দোকানে বসতে হবে না। দারাজ আপনার প্রোডাক্ট এর মার্কেটিং করবে। এক্ষেত্রে আপনার প্রোডাক্ট গুলো তাদের ওয়েবসাইট এ শো করবে। সেল হয়ে গেলে আপনি কুরিয়ার করে গ্রাহকের নিকট পৌঁছে দিবেন। এতে আপনার সেল আগের তুলনায় অনেক বাড়বে এবং আপনার সময় লাঘব হবে। ফার্নিচার এর ক্ষেত্রে দারাজ ৯.৫২% কমিশন নিয়ে থাকে। এভাবে ও আপনি দারাজ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন।
দারাজ থেকে টাকা ইনকাম করতে চাইলে আজই দারাজের অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের সদস্য হয়ে যান। অথবা আপনি যদি কোন উদ্যোক্তা হয়ে থাকেন এবং নিজের কোন প্রোডাক্ট থাকে তাহলে দারাজ ভেন্ডর অ্যাকাউন্ট খুলে নিজের প্রোডাক্ট দারাজের মাধ্যমে সেল করতে পারেন।
মোবাইল দিয়ে বিকাশ অ্যাপ থেকে ইনকাম
বিকাশ অ্যাপ রেফার করে ১০০ টাকা পর্যন্ত বোনাস পাওয়া যাবে। বিকাশ অ্যাপ দিয়ে মোবাইলে আয় করতেঃ
- বিকাশ অ্যাপে প্রবেশ করে ডানদিকের বিকাশ লোগোতে ক্লিক করুন
- রেফার বিকাশ অ্যাপ’ অপশন থেকে ‘রেফার’ এ ক্লিক করুন
- অ্যাপের লিংকটি যেকোন মাধ্যম, যেমনঃ এসএমএস, ই-মেইল, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ, ইমো, ইত্যাদির মাধ্যমে শেয়ার করুন
- রেফারেল লিংক ব্যবহার করে যিনি বিকাশ অ্যাপ দিয়ে নিজের জাতীয় পরিচয়পত্রের ছবি তুলে একাউন্ট খুলে লগ ইন করবেন, তিনি পাবেন ২৫ টাকা ইনস্ট্যান্ট বোনাস
এরপর তিনি বিকাশ অ্যাপ থেকে প্রথমবার যেকোনো পরিমান মোবাইল রিচার্জ বা ক্যাশ আউট করলে পাবেন আরও ২৫ টাকা ক্যাশব্যাক বোনাস। সর্বমোট ৫০ টাকা বোনাস পাবেন গ্রাহক। আপনিও বোনাস পাবেন।
মোবাইল দিয়ে Survey করে ইনকাম
বর্তমান সময়ে ইনকাম করার জন্য অনেক উপায় রয়েছে তার মধ্যে সাজবে অন্যতম।বর্তমানে অন্য সব কাজের মত Survey Job এর চাহিদাও বাড়ছে। অনেকেই আছেন যারা Survey কাজ করে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে সক্ষম হয়েছেন।
আপনি যদি স্টুডেন্ট হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনার লেখাপড়ার পাশাপাশি এই Survey Job কাজটা করতে পারেন।
Survey Job কি?কিভাবে Survey Job শুরু করবেন A-Z Tutorials
Survey Job করতে প্রথমে যে জিনিসটা লাগবে সেটা হচ্ছে সে জিনিসের আইপি বা ভিপিএস।ডিপিএস এর প্রাইস সাধারণত ৩০০০ টাকার মত হয়ে থাকে ভাইয়ের কম হয়ে থাকে আর অন্যদিকে আইপি দাম হয়ে থাকে মাত্র ১০০০ থেকে ১২০০ টাকার মধ্যে।
অনেকেই হয়তো আমার এই কথা শুনে এখনই ভিপিএন ইউজ করে Survey Job তে একাউন্ট করবেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় এটা আপনি কোন পেমেন্ট পাবেন না আপনার অ্যাকাউন্ট ব্যান হয়ে যাবে।
মোবাইল দিয়ে Trading করে ইনকাম
ট্রেড মানে হচ্ছে কেনা বেচা ,অর্থাৎ আপনি ৪০ ডলার দিয়ে ১ টি কয়েন কিনলেন যখন দেয়াখলেন এর দাম বেড়ে ৪০ ডলার থেকে ৪৫ ডলার এ বেড়ে গেছে তখন সেল দিলেন।তাতে আপনার ৫ ডলার লাভ হল।ঠিক এই ভাবেই ট্রেড করে। আপনি এখন সম্পুর্ন বুঝলেন যে ট্রেড কি
তো এখন আপনি ধরুন আপনি 40 ডলাররে Solona কিনলেন ১ টি । এখন আপনি কয়েন কিনে ৬ মাস অপেক্ষা করলে যে কখন ওই Solonar মুল্য ৫০ ডলার হবে।তখন আপনি সেল করে দিলেন।যেখানে আপনার ১০ ডলার লাভ থাকবে।
কিভাবে Binance এ Trade করবেন
আবার এমনো হতে পারে যে এই কয়েটি যখন কিনলে তখন দাম ছিল ৪০ ডলার। এবং আপনার কিনার পর কয়েনের দাম ৩০ হয়ে গেল এবং গত ১ বছরেও এর দাম ৪০ ডলার উপর গেল না তখন আপনি লচ করলেন।
তো আসাকরি বুঝতে পারছেন যে কিভাবে Binance থেকে ইনকাম করবেন।বর্তমানে বাংলাদেশে Trade ইনকাম এর একটি উপায় হতে পারে।তবে আপনাকে সথিক ভাবে এর রিস্ক গুল জানতে হবে তা নাহ হলে আপনি অনেক পরিমানে লসস এর মুখে পরতে পারেন।